ডোনাল্ড ট্রাম্প No Further a Mystery
ডোনাল্ড ট্রাম্প No Further a Mystery
Blog Article
বাইডেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে জয়ী ঘোষণা করার কথা ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যু ও সংক্রমণের হার এবং ‘শরীরে জীবাণুনাশক ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে এই ভাইরাসের চিকিৎসা করা যায় কি না’ তা নিয়ে গবেষণার পরামর্শ দেওয়ার মতো মি.
ক্যাপিটল ভবনে হামলার পর ট্রাম্পের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গিয়েছে বলেই অনুমান করা হয়েছিল। দাতা এবং সমর্থকরা আর কখনও তাকে সমর্থন করবেন না বলে শপথ করেছিলেন। এমনকি তার নিকটতম মিত্ররাও প্রকাশ্যে মি. ট্রাম্পকে অস্বীকার করেন।
. আমি যদি কোন ভুল করি, আমি চেষ্টা করবো সেই ভুল শোধরানোর জন্য। আমার ভুল সংশোধনের জন্য আমি কখনও ঈশ্বরের শরণাপন্ন হই না"।[৩৪৭]
‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেন’-কে তার প্রচারাভিযানের স্লোগান বানিয়ে সহজেই রিপাবলিকান পার্টির অন্যান্য সদস্যদের (যারা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে ওই দলের মনোনয়ন চেয়েছিলেন), পিছনে ফেলে দিয়ে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের মুখোমুখি হন।
এই ব্যবসায় ১৯৬৮ সালে যোগ ডোনাল্ড ট্রাম্প। পরে অবশ্য ম্যানহাটনে নিজেই একটা নতুন উদ্যোগ শুরু করেন।
''আমেরিকার স্বর্ণযুগ এখন থেকে শুরু হলো,'' বলেন নতুন প্রেসিডেন্ট।
আরবদের হটিয়ে যেভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল
সবশেষ আপডেট অনুযায়ী, হোয়াইট হাউসে প্রবেশের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭০ ইলেকটোরাল ভোটের বিপরীতে ইতোমধ্যে ২৭৭ ভোট পেয়ে গেছেন সাবেক এ প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস এখন পর্যন্ত পেয়েছেন ২২৬টি ভোট। খবর ফক্স নিউজের।
জিএইচ/এসজি(এপি, এএফপি, রয়টার্স, ডিডাব্লিউ)
The proposed peace deal that may prohibit NATO membership for Ukraine and power them to surrender territory that Russia seized.
তার মধ্যে রয়েছে, আমেরিকার দক্ষিণ সীমান্তে, যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে তিনি জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি click here করবেন।
ক্যালিফোর্নিয়া, ওয়াশিংটন ও নিউইয়র্কের মতো বড় রাজ্যগুলোতে জিতে রিপাবলিকান শিবিরে কিছুটা ভয়ের সঞ্চার করতে সক্ষম হলেও ব্যবধান গড়ে দিলো সাত সুইং স্টেটের ভোট, যেখানে নর্থ ক্যারোলিনা, জর্জিয়া ও পেনসিলভানিয়ার পর মিশিগান এবং উইসকনসিনেও জয় পেয়েছেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প ২০১৭ সালের ইউনাইট দ্য রাইট র্যালি-এ তার মন্তব্যে "অনেক পক্ষ থেকে ঘৃণা, বিদ্বেষ ও সহিংসতার এই ভয়াবহ প্রদর্শনী" নিন্দা করেন এবং উভয় পক্ষেই "অনেক ভাল মানুষ" থাকার কথা উল্লেখ করায় তাকে নৈতিক সমতা বোঝানোর অভিযোগে সমালোচিত করা হয়, যেখানে শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদী বিক্ষোভকারী ও প্রতিবাদকারীদের মধ্যে সমান্তরাল তুলনা করা হয়েছে।[১৭৬] জানুয়ারি ২০১৮-এ অভিবাসন নীতিবিষয়ক আলোচনায় তিনি এল সাবাস বাংলাদেশ সালভাদোর, হাইতি, হন্ডুরাস ও আফ্রিকার কিছু দেশকে "শিথোল কান্ট্রিজ" (অপদার্থ দেশ) বলে Bangladesh উল্লেখ করেন।[১৭৭] তার এই মন্তব্যগুলোকে বর্ণবাদী বলে নিন্দা করা হয়।[১৭৮]